Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2024

প্রাকৃতিক দুর্যোগ: মানুষের জীবন ও সম্পদের হুমকি।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলো এমন একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা মানুষের জীবন ও সম্পদের ক্ষতি করে। এটি একটি স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা, তবে অনেক ক্ষেত্রে মানুষের কাজ-কর্মের প্রভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ায় এরকম ঘটনা ঘটে থাকে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যেমন: ভূমিকম্প ভূমিধস আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত বন্যা ঘূর্ণিঝড় টর্নেডো তুষারঝড় সুনামি দাবানল প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এতে মানুষের প্রাণহানি, আহত, সম্পত্তি ক্ষতি, জীবিকা ও পরিষেবার ক্ষতি, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ব্যাঘাত, বা পরিবেশগত ক্ষতিহতে পারে।

গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ড: ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মানবিক বিপর্যয়

 গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ড ছিল ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত গণপ্রজাতন্ত্রী চীনে কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে পরিচালিত একটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক রূপান্তর প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার লক্ষ্য ছিল চীনকে দ্রুত একটি সমাজতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় রূপান্তর করা। গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ডের অধীনে, চীনের কৃষকদের ছোট ছোট খামারগুলিকে একত্রিত করে বৃহৎ সমবায় গঠন করতে বাধ্য করা হয়েছিল। এই সমবায়গুলিকে দ্রুত শিল্পায়নের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য এবং কাঁচামাল উৎপাদন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ড একটি ব্যর্থতা ছিল। সমবায়গুলির উৎপাদনশীলতা হ্রাস পেয়েছিল এবং দেশজুড়ে খাদ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। এটি দুর্ভিক্ষ, রোগ এবং মহামারীর দিকে পরিচালিত করেছিল। গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ডের ফলে প্রায় ৪৫ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। এটি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মানবিক বিপর্যয়গুলির মধ্যে একটি।

হলোকস্ট: ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যা

 হলোকস্ট ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি জার্মানির দ্বারা ইহুদিদের উপর চালানো একটি গণহত্যা। নাৎসিরা ইহুদিদেরকে একটি জাতিগত এবং জিনগতভাবে নিম্নতর জাতি হিসাবে বিবেচনা করত এবং তাদের ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেছিল। হলোকস্টে প্রায় ৬ মিলিয়ন ইহুদি মারা গিয়েছিল। এছাড়াও, নাৎসিরা পোলিশ, রোমা এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীকেও নির্যাতন ও হত্যা করেছিল। হলোকস্ট ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যাগুলির মধ্যে একটি। এটি মানবতার বিরুদ্ধে একটি অপরাধ ছিল এবং এর প্রভাব আজও অনুভূত হচ্ছে।

মাইক্রোওয়েভ কীভাবে কাজ করে?

 মাইক্রোওয়েভ হল একটি ধরণের বিদ্যুৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ যা 1 মিলিমিটার থেকে 1 মিটার পর্যন্ত তরঙ্গদৈর্ঘ্য থাকে। মাইক্রোওয়েভ ওভেনগুলি খাবার গরম করার জন্য মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করে। মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ভিতরে একটি ম্যাগনেট্রন থাকে যা মাইক্রোওয়েভ তৈরি করে। এই মাইক্রোওয়েভগুলি খাবারের মধ্য দিয়ে যায় এবং খাবারের ভেতরের পানি বা অন্যান্য তরল পদার্থের অণুগুলিকে কম্পন করতে দেয়। এই কম্পনগুলি তাপ উৎপন্ন করে, যা খাবারকে গরম করে। মাইক্রোওয়েভগুলি খাবারের বাইরের দিকের তুলনায় ভেতরের দিকে বেশি গরম করে। এর কারণ হল বাইরের দিকের খাবার মাইক্রোওয়েভগুলিকে শোষণ করে এবং ভেতরের দিকের খাবারকে তাপ দেয়। মাইক্রোওয়েভ ওভেনগুলি খাবার গরম করার জন্য একটি নিরাপদ উপায়। তবে, মাইক্রোওয়েভ ওভেনে খাবার গরম করার সময় নিরাপত্তা বিধি মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।

পৃথিবীতে কতটা পানি আছে?

 পৃথিবীর মোট পানির পরিমাণ প্রায় ১.৪ বিলিয়ন ঘন কিলোমিটার (১.৪ x ১০^৯ km³) বা ১,৪০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০ লিটার। যাইহোক, এই পানির সিংহভাগ, প্রায় ৯৭.৫%, সমুদ্র এবং সাগরে পাওয়া লবণাক্ত পানি, যা ডিস্যালিনেশন ছাড়া বেশিরভাগ মানুষের ক্রিয়াকলাপের জন্য সরাসরি ব্যবহারযোগ্য নয়। মিষ্টি পানি, যা আমরা পানীয়, সেচ এবং বিভিন্ন শিল্প প্রক্রিয়ার জন্য যে ধরনের জলের উপর নির্ভর করি, পৃথিবীতে পাওয়া মোট পানির মাত্র ২.৫% এর জন্য দায়ী। যাইহোক, এমনকি মিঠা পানির বিভাগের মধ্যেও, একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বরফের ছিদ্র, হিমবাহ এবং স্থায়ী তুষারে আটকে আছে, যা তাৎক্ষণিক ব্যবহারের জন্য দুর্গম করে তুলেছে।

আকাশ কেন নীল?

আকাশের নীল রঙের জন্য দায়ী আলোর বিক্ষেপণ। সূর্যের আলো সাদা আলো, যা আসলে বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর সমন্বয়ে গঠিত। আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ছোট হওয়ার সাথে সাথে এর বিক্ষেপণ বেশি হয়। নীল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এটি সবচেয়ে বেশি বিক্ষিপ্ত হয়। সূর্যের আলো যখন বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে, তখন এটি বায়ুমণ্ডলের অণু দ্বারা বিক্ষিপ্ত হয়। নীল আলো সবচেয়ে বেশি বিক্ষিপ্ত হওয়ার কারণে, আমাদের চোখে নীল আলোর বেশি পরিমাণ পৌঁছায়। তাই আকাশ আমাদের কাছে নীল দেখায়। সূর্যাস্তের সময়, সূর্যের আলোকে বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়। এই কারণে, নীল আলো বেশি বিক্ষিপ্ত হয় এবং আমাদের চোখে লাল আলোর বেশি পরিমাণ পৌঁছায়। তাই সূর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায়।

আকাশে আলোক স্তম্ভ: ঠান্ডার ছন্দে আলোর নৃত্য

শীতের নিঃশীথে আকাশে যখন অলৌকিক আলোর স্তম্ভ উঁচু হয়ে ওঠে, তখনই ঘটে আলোক পিলারের মায়াবী দৃশ্য। এটি একটি বায়ুমণ্ডলীয় ঘটনা যেখানে সূর্য বা কৃত্রিম আলো ক্ষুদ্র বরফ স্ফটিকের উপর প্রতিফলিত হয়ে উল্লম্ব স্তম্ভের আকার ধারণ করে। এই চমৎকার দৃশ্য সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ায় দেখা যায়, যখন উচ্চ-স্তরের মেঘে প্রচুর বরফ স্ফটিক জমা হয়। সূর্যাস্তের সময় বা রাতের আঁধারে রাস্তার আলো বা সার্চলাইট থেকেও আলোক পিলার তৈরি হতে পারে। অনেকের কাছেই আলোক পিলার রহস্যময় বা ভয়ংকর মনে হয়। কিন্তু আসলে এটি প্রাকৃতিক নৈপুণ্যেরই নিদর্শন। তাই শীতের রাতে আকাশের দিকে তাকিয়ে এই আলোক স্তম্ভের মায়াবী নৃত্য উপভোগ করুন, প্রকৃতির কাছে একটি মুগ্ধতা অনুভব করুন।

ডেথ স্পাইরাল বা পিঁপড়ার মৃত্যুর বৃত্ত।

  পিঁপড়ার মৃত্যুর বৃত্ত হল একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যেখানে সেনাবাহিনীর পিঁপড়ারা ঘূর্ণায়মান বৃত্ত তৈরি করে এবং শেষ পর্যন্ত ক্লান্ত হয়ে মারা যেতে পারে। এটি একটি বিরল ঘটনা, তবে এটি বিভিন্ন সময়ে এবং বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে। পিঁপড়ার মৃত্যুর বৃত্ত গঠনের সঠিক কারণ অজানা। তবে, এটি বিশ্বাস করা হয় যে এটি ঘটে যখন পিঁপড়াগুলি তাদের ফেরোমন ট্র্যাক হারায় এবং একে অপরকে অনুসরণ করতে শুরু করে। এই বৃত্তটি সাধারণত "ডেথ স্পাইরাল" নামে পরিচিত কারণ পিঁপড়া শেষ পর্যন্ত ক্লান্ত হয়ে মারা যেতে পারে।

রেট কিং ( ইঁদুরের রাজা): একটি অদ্ভুত প্রাকৃতিক ঘটনা।

ইঁদুরের রাজা হল ইঁদুরের একটি সংগ্রহ যার লেজগুলি একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং একত্রে আবদ্ধ থাকে। এটি একটি বিরল প্রাকৃতিক ঘটনা যা কখনও কখনও ঘটে। ইঁদুরের রাজা গঠনের সঠিক কারণ অজানা। তবে, এটি বিশ্বাস করা হয় যে এটি ঘটে যখন ইঁদুরগুলি ঘন ঘন এবং অনিয়ন্ত্রিতভাবে বসবাস করে। এই পরিস্থিতিতে, ইঁদুরগুলি তাদের লেজগুলিকে আঠালো পদার্থ, চুল বা অন্যান্য উপাদানের সাথে আটকে ফেলতে পারে। ইঁদুরের রাজা সাধারণত মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। কারণ, তারা তাদের লেজ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারে না এবং তাই তারা ক্ষুধার্ত বা অসুস্থ হয়ে মারা যায়। ইঁদুরের রাজাকে প্রায়শই ভাগ্য বা দুর্ভাগ্যের একটি লক্ষণ হিসাবে দেখা হয়। তবে, এটি কেবলমাত্র একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা ইঁদুরের আবাসস্থলের পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে ঘটে।

স্ন্যাপিং শ্রিম্প: আশ্চর্যজনক ক্ষমতার অধিকারী ছোট্ট প্রাণী

 স্ন্যাপিং শ্রিম্প হল একটি ছোট্ট সামুদ্রিক প্রাণী যা তার আশ্চর্যজনক ক্ষমতার জন্য পরিচিত। এদের একটি বড় আকারের অনিয়মিত আকৃতির ডান হাতের কাঁটা থাকে, যা তারা একটি পিস্তলের মতো ব্যবহার করে। কাঁটাটি দ্রুত বন্ধ করে, এটি একটি শক্তিশালী শব্দ তৈরি করে যা পানিতে একটি বুদবুদ তৈরি করে। এই বুদবুদটি দ্রুত ভেঙ্গে যাওয়ার সময়, এটি একটি উচ্চ শব্দ এবং একটি উচ্চ তাপমাত্রা তৈরি করে। এই শব্দটি শিকারকে অবশ করতে পারে, এবং তাপমাত্রা শিকারকে মারতে পারে। স্ন্যাপিং শ্রিম্পের আবাসস্থল হল বিশ্বের সমুদ্রের উষ্ণ এবং নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল। এরা সাধারণত প্রবাল প্রাচীর, শৈবাল ক্ষেত্র এবং ঝিনুকের ঝাঁকে বাস করে। এরা একাকী বা ছোট দলে বাস করতে পারে। স্ন্যাপিং শ্রিম্পের খাদ্য তালিকায় ছোট মাছ, কাঁকড়া, কৃমি এবং অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে। এরা তাদের কাঁটা দিয়ে শিকারকে আঘাত করে এবং তারপর এটিকে খেয়ে ফেলে। স্ন্যাপিং শ্রিম্পের শব্দ উৎপাদনের ক্ষমতা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি শিকারকে ধরার জন্য, আক্রমণকারীদের ভয় দেখানোর জন্য এবং যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

উড়ন্ত মাছ: প্রকৃতির আশ্চর্য সৃষ্টি

 উড়ন্ত মাছ হল এমন একটি মাছ যা জলের ওপর দিয়ে উড়তে পারে। এরা সামুদ্রিক মাছ এবং বিশ্বের উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। উড়ন্ত মাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল Exocoetidae। এদের দৈর্ঘ্য সাধারণত ১০ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়। উড়ন্ত মাছ উড়তে পারে তার বক্ষ পাখনার কারণে। এদের বক্ষ পাখনা ডানার মতো লম্বা এবং প্রসারিত। উড়ন্ত মাছ জলের তলায় দ্রুত সাঁতার কাটতে গিয়ে যখন জলের ওপর দিয়ে উঠে আসে, তখন এদের বক্ষ পাখনা বাতাসে প্রসারিত হয়ে উড়তে শুরু করে। উড়ন্ত মাছ বাতাসে ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত ভেসে থাকতে পারে এবং ১০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে পারে। উড়ন্ত মাছ মূলত শত্রু থেকে বাঁচার জন্য উড়তে পারে। এরা শিকারী পাখি, মাছ এবং সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য উড়ে পালায়। উড়ন্ত মাছ এছাড়াও খাদ্য সংগ্রহের জন্যও উড়তে পারে। এরা উড়ে উড়ে মাছ, পোকামাকড় এবং অন্যান্য প্রাণী শিকার করে।

অপারেশন ক্যাসেল: পারমাণবিক যুগে একটি মাইলফলক

স্থান: বিকিনি অ্যাটোল, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জস ময়: মার্চ-মে ১৯৫৪ অপারেশন ক্যাসেল ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বড় পারমাণবিক পরীক্ষা সিরিজ। এটি বিকিনি অ্যাটোল, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জে পরিচালিত হয়েছিল। সিরিজে ছয়টি পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত ছিল, যার মধ্যে একটি ছিল আইভি মাইক, যা তখন পর্যন্ত বিস্ফোরিত সবচেয়ে শক্তিশালী পারমাণবিক বোমা ছিল। অপারেশন ক্যাসেল পারমাণবিক যুগে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি প্রমাণ করেছে যে পারমাণবিক শক্তিকে আরও ছোট এবং বহনযোগ্য অস্ত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। সিরিজটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডারকে শক্তিশালী করতে এবং তার প্রতিরক্ষা কৌশলকে উন্নত করতে সহায়তা করেছিল। অপারেশন ক্যাসেলও উল্লেখযোগ্য ছিল কারণ এটি পারমাণবিক বিস্ফোরণের পরিবেশগত প্রভাবগুলি সম্পর্কে প্রথমবারের মতো ব্যাপক গবেষণা করা হয়েছিল। বিস্ফোরণের ফলে বিকিরণ ছড়িয়ে পড়ে এবং বিকিনি অ্যাটোল এবং তার আশেপাশের অঞ্চলের পরিবেশকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

আইভি মাইক: প্রথম পারমাণবিক বোমা

 স্থান: এনুয়েটেক এটোল, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জস ময়: ১ নভেম্বর ১৯৫২, সকাল ৭:১৫ টার স্থানীয় সময় আইভি মাইক ছিল প্রথম পারমাণবিক বোমা যা একটি পূর্ণ-স্কেল পরীক্ষায় বিস্ফোরিত হয়েছিল। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বারা এনুয়েটেক এটোল, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জে পরিচালিত হয়েছিল। বোমাটি 10.4 মেগাটন TNT-এর সমান শক্তি বিস্ফোরিত করেছিল, যা টোকিওতে ফেলা বোমাগুলির চেয়ে প্রায় 1,000 গুণ বেশি শক্তিশালী ছিল। আইভি মাইকের বিস্ফোরণ একটি বিশাল মাশরুম মেঘ তৈরি করেছিল যা 50 মাইলের বেশি উচ্চতায় উঠেছিল। বিস্ফোরণের তাপমাত্রা 100 মিলিয়ন ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত পৌঁছেছিল। বিস্ফোরণের শব্দ 1,000 মাইল দূরে শোনা গিয়েছিল। আইভি মাইকের বিস্ফোরণ পারমাণবিক যুগে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি প্রমাণ করেছে যে পারমাণবিক শক্তিকে একটি কার্যকর অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

Nantucket Blob: একটি রহস্যময় প্রাণী বা তিমি টিস্যু?

  ১৯৯৬ সালের নভেম্বর মাসে, ম্যাসাচুসেটসের ন্যান্টucket দ্বীপে একটি রহস্যময় প্রাণীর মৃতদেহ উপকূলে ভেসে উঠে। প্রাণীটিকে একটি বড়, গোলাকার ভর বলে বর্ণনা করা হয়েছে যা প্রায় ৬০ ফুট লম্বা এবং ১০ ফুট চওড়া ছিল। প্রাণীটির রঙ ছিল ধূসর এবং এর উপরে কিছু ছোট কালো দাগ ছিল। এটির কোন চোখ বা মুখ ছিল না, এবং এটি ছিল একটি শক্ত, জেলিফিশের মতো টিস্যু দিয়ে তৈরি। প্রাণীটিকে "Nantucket ব্লব" বা "Nantucket দানব" নামে ডাকা হয়। এটি বিশ্বব্যাপী মিডিয়া কভারেজ পেয়েছিল এবং অনেক লোক বিশ্বাস করেছিল যে এটি একটি নতুন প্রজাতির প্রাণী। প্রাণীটির পরিচয় নির্ধারণের জন্য অনেকগুলি তদন্ত করা হয়েছে, কিন্তু কোনও সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। ২০০৪ সালে, বিজ্ঞানীরা একটি নমুনা পরীক্ষা করেছিলেন এবং তারা নিশ্চিত করেছেন যে এটি একটি তিমি থেকে পাওয়া অ্যাডিপোজ টিস্যুর একটি বড় ভর ছিল।

চিলির ব্লব: একটি রহস্যময় প্রাণী?

 ২০০৩ সালের জুলাই মাসে, চিলির পিনুনো বিচে একটি রহস্যময় প্রাণীর মৃতদেহ ভেসে উঠে। প্রাণীটিকে একটি বড়, জেলিফিশের মতো প্রাণী বলে বর্ণনা করা হয়েছে যা প্রায় ১৩ টন ওজনের এবং ১২ মিটার দীর্ঘ ছিল। প্রাণীটিকে "চিলির ব্লব" বা "চিলির দানব" নামে ডাকা হয়। এটি বিশ্বব্যাপী মিডিয়া কভারেজ পেয়েছিল এবং অনেক লোক বিশ্বাস করেছিল যে এটি একটি নতুন প্রজাতির প্রাণী। প্রাণীটির পরিচয় নির্ধারণের জন্য অনেকগুলি তদন্ত করা হয়েছে, কিন্তু কোনও সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। কিছু বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে এটি একটি নতুন প্রজাতির প্রাণী, অন্যরা বিশ্বাস করেন যে এটি একটি পরিচিত প্রজাতির একটি অজানা উপপ্রজাতি। চিলির ব্লব একটি রহস্যময় প্রাণী যা এখনও আমাদের কল্পনাকে উত্তেজিত করে। যদিও এটি কোনও নতুন প্রজাতির প্রাণী কিনা তা এখনও নিশ্চিত নয়, এটি আমাদের সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে আরও জানতে উৎসাহিত করে।

Montauk Monster: একটি রহস্যময় প্রাণী যা এখনও আমাদের ভয় দেখায়

  ২০০৮ সালের জুলাই মাসে, নিউ ইয়র্কের মনটাউক শহরের একটি সৈকতে একটি রহস্যময় প্রাণীর মৃতদেহ ভেসে উঠে। প্রাণীটিকে একটি বড়, লোমযুক্ত প্রাণী বলে বর্ণনা করা হয়েছে যা একটি কুমির, একটি সাপ এবং একটি বিড়ালের মতো দেখাচ্ছে। প্রাণীটির শরীর ছিল প্রায় ৫ ফুট লম্বা এবং এর পিঠে একটি দীর্ঘ লেজ ছিল। এর মাথা ছিল বড় এবং চোখ ছিল ছোট এবং কালো। এর মুখ ছিল লম্বা এবং ঠোঁট ছিল ছোট এবং চ্যাপ্টা। প্রাণীটির শরীরে অনেকগুলি আঘাতের চিহ্ন ছিল, যার মধ্যে কিছু ছিল খুব তীব্র। এই আঘাতগুলি প্রাণীটিকে হত্যা করতে পারে বা এর মৃত্যুর কারণ হতে পারে। প্রাণীটির পরিচয় নির্ধারণের জন্য অনেকগুলি তদন্ত করা হয়েছে, কিন্তু কোনও সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। কিছু বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে এটি একটি নতুন প্রজাতির প্রাণী, অন্যরা বিশ্বাস করেন যে এটি একটি পরিচিত প্রজাতির একটি অজানা উপপ্রজাতি। Montauk Monster একটি রহস্যময় প্রাণী যা এখনও আমাদের ভয় দেখায়। প্রাণীটির পরিচয় নির্ধারণ করা না গেলে, এটি আমাদের কল্পনাকে অব্যাহতভাবে উত্তেজিত করবে।

পানামা নদীতে একটি রহস্যময় প্রাণী দেখা গেছে। (লা ক্রিয়েচারা)

 পানামা নদীতে একটি রহস্যময় প্রাণী দেখা গেছে বলে স্থানীয়রা দাবি করেছেন। প্রাণীটিকে একটি বড়, বাদামী প্রাণী বলে বর্ণনা করা হয়েছে যা একটি কুমির বা ডলফিনের মতো দেখাচ্ছে। প্রাণীটিকে প্রথম দেখতে পান পানামার একটি স্থানীয় মৎস্যজীবী। তিনি জানান, তিনি নদীতে মাছ ধরার সময় প্রাণীটিকে দেখেছেন। প্রাণীটি ছিল প্রায় ৮ ফুট লম্বা এবং এর পিঠে একটি দীর্ঘ লেজ ছিল। স্থানীয়রা প্রাণীটিকে "লা ক্রিয়েচারা" (লা ক্রিয়েচারা) বলে ডাকছেন। তারা বিশ্বাস করেন যে এটি একটি নতুন প্রজাতির প্রাণী। পানামার সরকার প্রাণীটিকে চিহ্নিত করার জন্য একটি তদন্ত শুরু করেছে। তারা আশা করছেন যে এটি একটি নতুন প্রজাতির প্রাণী হতে পারে, তবে এটিও সম্ভব যে এটি একটি পরিচিত প্রজাতির একটি অজানা উপপ্রজাতি।

ক্যানভা: একটি সহজ-সরল গ্রাফিক্স ডিজাইন সরঞ্জাম

  ক্যানভা একটি অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন সরঞ্জাম যা ব্যবহার করা সহজ এবং সৃজনশীল। এটি ব্যবসা, শিক্ষা, এবং ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। ক্যানভা দিয়ে আপনি পোস্টার, ব্যানার, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, লোগো, এবং অন্যান্য গ্রাফিক্স তৈরি করতে পারেন। এতে বিস্তৃত টেমপ্লেট, ফন্ট, এবং গ্রাফিক উপাদান রয়েছে যা আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করতে পারে। ক্যানভা ব্যবহার করার জন্য কোন ডিজাইন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। আপনি কেবল আপনার ধারণাগুলিকে টেনে আনতে পারেন এবং ক্যানভা আপনাকে বাকিটা করতে দেবে। ক্যানভা সম্প্রতি তার ব্যবহারকারী সংখ্যা দ্বিগুণ করেছে এবং এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় গ্রাফিক্স ডিজাইন সরঞ্জামগুলির মধ্যে একটি।

আমাজন অরণ্যে ফুটন্ত নদী।

  স্থান: পেরু, আমাজন অরণ্য আমাজনের গভীর অরণ্যে এক রহস্যময় নদীর সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই নদীর পানি টগবগ করে ফুটছে। নদীটির নাম শান্যাই-টিম্পিশকা। এটি পেরুতে অবস্থিত। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় চার মাইল এবং গভীরতা প্রায় ২০ ফুট। নদীর পানিতে তাপমাত্রা প্রায় ১০৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রায় মানুষসহ কোনো প্রাণী বাঁচতে পারে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, নদীর পানিতে ফুটন্তের কারণ হলো ভূগর্ভস্থ হিটার। পানির নিচে থাকা গরম পাথরের স্তর থেকে তাপ আসে। নদীটি স্থানীয় আদিবাসীরা পবিত্র বলে মনে করেন। তারা এই নদীকে "মায়ানতুয়াকু" নামে ডাকে।

কুরআন ও হাদিসে খাবার গ্রহণের আদব-কায়দা

 ইসলামে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে কিছু আদব-কায়দা রয়েছে। এই আদব-কায়দাগুলি মান্য করা হলে খাবার গ্রহণের মাধ্যমে শারীরিক ও আধ্যাত্মিক উভয়দিক থেকেই উপকারলাভ করা যায়। কুরআনে খাবার গ্রহণের আদব-কায়দা: কুরআনে খাবার গ্রহণের আদব-কায়দার ব্যাপারে কিছু নির্দেশনা রয়েছে। যেমন: হালাল খাবার খাওয়া: আল্লাহ তায়ালা বলেন, "হে মুমিনগণ! তোমরা যেসব পবিত্র বস্তু আমি তোমাদেরকে দিয়েছি তা থেকে খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।" (সূরা বাকারা, আয়াত ১৬৮) খাবার গ্রহণের আগে বিসমিল্লাহ বলা: আল্লাহ তায়ালা বলেন, "যখন তোমরা খাবার খাও, তখন আল্লাহর নাম স্মরণ করো।" (সূরা আন'আম, আয়াত ১১৯) খাবার গ্রহণের সময় ডান হাত ব্যবহার করা: আল্লাহ তায়ালা বলেন, "যখন তোমরা খাবার খাও অথবা পান করো, তখন ডান হাত দ্বারা করো।" (সূরা বাকারা, আয়াত ১৫৮) খাবার গ্রহণের সময় অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকা: আল্লাহ তায়ালা বলেন, "তোমরা খাও, পান করো এবং সীমা অতিক্রম করো না। নিশ্চয়ই তিনি সীমা অতিক্রমকারীদের পছন্দ করেন না।" (সূরা আরাফ, আয়াত ৩১) হাদিসে...

গ্রেট লেক ফিস উত্তর দিকে চলে যাচ্ছে।

 জলবায়ু পরিবর্তন গ্রেট লেকের মাছগুলিকে তাদের স্বাভাবিক আবাসস্থল থেকে উত্তর দিকে সরিয়ে নিচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে গত 50 বছরে, গ্রেট লেকগুলির তাপমাত্রা 1.5 ডিগ্রি ফারেনহাইট (0.8 ডিগ্রি সেলসিয়াস) বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি মাছের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় খাদ্য এবং বাসস্থান খুঁজে পাওয়া কঠিন করে তুলছে। উদাহরণস্বরূপ, সাদা পাইক, যা গ্রেট লেকের একটি সাধারণ মাছ, তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে উত্তর দিকে চলে যাচ্ছে। সাদা পাইকগুলি ঠান্ডা জলে বাস করতে পছন্দ করে, তাই তারা গ্রেট লেকের উত্তরে ঠান্ডা জল খুঁজছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গ্রেট লেক ফিসের উপর প্রভাবগুলি উল্লেখযোগ্য। মাছগুলি তাদের আবাসস্থল থেকে দূরে সরে যাওয়ার সাথে সাথে, তারা খাদ্য এবং শিকারীদের জন্য নতুন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। এটি মাছের জনসংখ্যা হ্রাস এবং মাছ ধরার শিল্পের ক্ষতি করতে পারে। চিত্র: সাদা পাইক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গ্রেট লেক ফিসের উপর প্রভাবগুলি কমাতে সরকার এবং ব্যবসাগুলি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। এই পদক্ষেপগুলির মধ্যে রয়েছে: গ্রেট লেকের জলের তাপমাত্রা কমাতে শক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি এবং ক্লাইমেট-বান্ধব জ্বালানী ...

বিশ্বের বৃহত্তম সামুদ্রিক পাখি কোথায় উড়তে জানে?

  বিশ্বের বৃহত্তম সামুদ্রিক পাখি হল অ্যালবাট্রস। এরা প্রায় 10 ফুট (3 মিটার) লম্বা হতে পারে এবং তাদের ডানাগুলি 20 ফুট (6 মিটার) পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। অ্যালবাট্রসগুলি বিশ্বের সমস্ত মহাসাগর জুড়ে বিস্তৃত। তারা বাতাসে ঘন্টার পর ঘন্টা উড়তে পারে এবং হাজার হাজার মাইল দূরত্বে ভ্রমণ করতে পারে। অ্যালবাট্রসগুলি কীভাবে কোথায় উড়তে জানে তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন। তারা আবিষ্কার করেছেন যে অ্যালবাট্রসগুলি তাদের চোখ, নাক এবং কান ব্যবহার করে তাদের পরিবেশ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। অ্যালবাট্রসগুলি তাদের চোখ ব্যবহার করে পৃথিবীর আকৃতি এবং উপকূলের অবস্থান চিনতে পারে। তারা তাদের নাক ব্যবহার করে বায়ুমণ্ডলের চাপ এবং তাপমাত্রা পরিমাপ করতে পারে। এবং তারা তাদের কান ব্যবহার করে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র অনুভব করতে পারে। এই তথ্যগুলি একত্রিত করে, অ্যালবাট্রসগুলি তাদের অবস্থান এবং কোথায় উড়তে হবে তা নির্ধারণ করতে পারে। অ্যালবাট্রসগুলির ভ্রমণ পথগুলি খুব নির্দিষ্ট। তারা প্রতি বছর একই জায়গায় ফিরে আসে, এমনকি যদি তারা হাজার হাজার মাইল দূরে থাকে। তারা তাদের ভ্রমণ পথগুলি কীভাবে মনে রাখে তা নিয...

গুগল ড্রাইভে ফোল্ডারের মালিকানা পরিবর্তন করুন

গুগল ড্রাইভে থাকা ফোল্ডারের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে: আপনার কম্পিউটার থেকে গুগল ড্রাইভে যান। যে ফোল্ডারের মালিকানা পরিবর্তন করতে চান, সেই ফোল্ডারটি নির্বাচন করুন। ফোল্ডারের উপরের ডানদিকে তিনটি ডট মেনুতে ক্লিক করুন। প্রদর্শিত মেনু থেকে "শেয়ার" অপশনটি নির্বাচন করুন। "অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করুন" ট্যাবে, যে ব্যক্তিকে ফোল্ডারের মালিকানা দিতে চান তার নাম নির্বাচন করুন। "অ্যাকসেস" বিকল্পের পাশে "অ্যাডিটর" নির্বাচন করুন। "ট্রান্সফার ওনারশিপ" বোতামে ক্লিক করুন। একটি নিশ্চিতকরণ পপ-আপ প্রদর্শিত হবে। "ট্রান্সফার" বোতামে ক্লিক করুন। ফোল্ডারের মালিকানা পরিবর্তন করার পর, নতুন মালিক ফোল্ডারটি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পাবেন। তারা ফোল্ডারটি সম্পাদনা করতে, ফোল্ডারে নতুন ফাইল যোগ করতে এবং ফোল্ডারটি শেয়ার করতে সক্ষম হবেন। গুগল ড্রাইভে ফোল্ডারের মালিকানা পরিবর্তন করার কিছু কারণ হল: আপনি যদি কোনও ফোল্ডার অন্য ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করতে চান। আপনি যদি কোনও ফোল্ডারের জন্য নতুন মালিক খ...